সালাত

জিজ্ঞাসা–৮২৫: সিগারেট খেলে কি নামাজ হবে?–Muhammad Rahat জবাব: সিগারেট খেলে নামায হবে না–এই মর্মে কোনো নির্ভরযোগ্য মুফতির ফতওয়া নেই। তবে বিড়ি-সিগারেট দুর্গন্ধ এবং ক্ষতিকর হবার কারণে মাকরুহ। (ফাতাওয়ায়ে উসমানী-৩/৮৮-৮৯) আর নামায তো পড়তেই হবে। কেননা, আল্লাহ তাআলা বলেন, إِنَّ الصَّلاَةَবিস্তারিত পড়ুন →

জিজ্ঞাসা–৮১৯: আসসালামু আলাইকুম. আমার প্রশ্ন হলো, ঘুমিয়ে থাকার কারণে ফজরের নামায আদায় করতে না পারলে, বেলা উঠে গেলে ফরজের কাযা আদায় করতে হবে নাকি বেলা উঠার পূর্বের ন্যায় স্বাভাবিক ফরজ আদায় করতে হবে?–মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন। জবাব: وعليكم السلام ورحمة اللهবিস্তারিত পড়ুন →

জিজ্ঞাসা–৮১৬: আমাদের পরিচিত এক ইমাম সূরা ফাতিহা পড়ার পর দ্বিতীয় সূরা মিলানোর জন্য অনেক সময় নিয়ে নেন এবং এতটাই সময় নেন যে, এর মাঝে আরেকবার সূরা ফাতিহা পড়া সম্ভব। বিষয়টি তাঁকে জানানো হয়েছে। তিনি উত্তর দেন যে, এতে অসুবিধা নেই।বিস্তারিত পড়ুন →

জিজ্ঞাসা–৮০৬: বর্তমানে মসজিদে যে টাইলস লাগানো হয়। অনেক সময় নামাজী নিজের চেহারাও সেখানে দেখতে পায়। এতে নামাজের কোনো ক্ষতি হবে কি?–মাসরুর।  জবাব: এর কারণে যদি খুশু খুযু নষ্ট হয় তাহলে নামায মাকরুহ হবে। অন্যথায় কোনো ক্ষতি হবে না। যেমন নামাযরতবিস্তারিত পড়ুন →

জিজ্ঞাসা–৮০৪: অমুসলিমরা কি জামাতের সাথে নামাজ পড়তে পারবে?–আরিফ ইসলাম। জবাব: কোরআন ও হাদিসের আলোকে বুঝা যায় যে, ঈমান ছাড়া কোনো নেক আমল ও ইবাদতই আল্লাহ তাআলার দরবারে গ্রহণযোগ্য নয়। যেমন আল্লাহ তাআ’লা বলেন, وَالْعَصْرِ . إِنَّ الْإِنسَانَ لَفِي خُسْرٍ . إِلَّاবিস্তারিত পড়ুন →

জিজ্ঞাসা–৭৯৮: তারাবির নামাজ পড়ার সময় ঘুম আসলে কি নামাজ ভেঙে যাবে?– Mohammad Mushfiqur Rahman জবাব: যে কোনো ঘুমে অযু বা নামাজ ভাঙ্গে না। বরং চিৎ বা কাত হয়ে হেলান দিয়ে ঘুমালে অযু ভাঙ্গে। এর দলিল হল, ইবনে আব্বাস রাযি. থেকেবিস্তারিত পড়ুন →

জিজ্ঞাসা–৭৯৫: সূরা ফাতেহার আগে বিসমিল্লা পড়তে ভুলে গেলে কি করবে বা করণীয় কী?–ইমাম উদ্দিন। জবাব: সূরা ফাতিহার আগে বিসমিল্লাহ পড়া নামাযের একটি সুন্নত। অতএব, যে ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে অথবা ভুলক্রমে বিসমিল্লাহ পড়ল না তাকে সহু সেজদা দিতে হবে না। ‘আল-মাউসুআ আল-ফিকহিয়্যা’গ্রন্থবিস্তারিত পড়ুন →

জিজ্ঞাসা–৭৮১: বিতরের নামাজ পাঁচ রাকাত পড়ার নিয়ম কি?/ কিভাবে ৫রাকাত বিতরের নামাজ পড়তে হয়?–মোঃ আলকামাহ খান। জবাব: বিতির নামাজ তিন রাকাত; পাঁচ রাকাত নয়। কেননা, নবীজী ﷺ বিতির তিন রাকাত পড়তেন এবং এটিই তাঁর অনুসৃত পন্থা। বিস্তারিত দেখুন জিজ্ঞাসা নং–৬১৩। আরবিস্তারিত পড়ুন →